সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল ২০২৫ - সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ। Pay scale 2015

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল ২০২৫ - সম্পূর্ণ গাইড

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল ২০২৫ - সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ

জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাভুক্ত সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সর্বশেষ তথ্য

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন স্কেল: একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ

বর্তমানে ২০১৫ সালের বেতন স্কেলে সরকারি চাকরিজীবীরা বেতন-ভাতা পান। এ বেতন স্কেলে চাকরিজীবীদের ২০টি গ্রেড রয়েছে। প্রথম গ্রেডে ৭৮ হাজার টাকা এবং ২০তম গ্রেডে সর্বনিম্ন ৮ হাজার ২৫০ টাকা বেতন স্কেল নির্ধারণ করা রয়েছে। সরকার সম্প্রতি একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে যা ছয় মাসের মধ্যে নতুন বেতন স্কেল প্রস্তাব করবে।

গ্রেড অনুযায়ী বেতন স্কেল

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ২০টি গ্রেডে বিভক্ত বেতন স্কেল নিচে দেওয়া হলো:

গ্রেড বেতন স্কেল (টাকায়)
গ্রেড-১ ৭৮,০০০
গ্রেড-২ ৬৬,০০০ - ৭৬,৪৯০
গ্রেড-৩ ৫৬,৫০০ - ৭৪,৪০০
গ্রেড-৪ ৫০,০০০ - ৭১,২০০
গ্রেড-৫ ৪৩,০০০ - ৬৯,৮৫০
গ্রেড-৬ ৩৫,৫০০ - ৬৭,০১০
গ্রেড-৭ ২৯,০০০ - ৬৩,৪১০
গ্রেড-৮ ২৩,০০০ - ৫৫,৪৬০
গ্রেড-৯ ২২,০০০ - ৫৩,০৬০
গ্রেড-১০ ১৬,০০০ - ৩৮,৬৪০
গ্রেড-১১ ১২,৫০০ - ৩২,২৪০
গ্রেড-১২ ১১,৩০০ - ২৭,৩০০
গ্রেড-১৩ ১১,০০০ - ২৬,৫৯০
গ্রেড-১৪ ১০,২০০ - ২৪,৬৮০
গ্রেড-১৫ ৯,৭০০ - ২৩,৪৯০
গ্রেড-১৬ ৯,৩০০ - ২২,৪৯০
গ্রেড-১৭ ৯,০০০ - ২১,৮০০
গ্রেড-১৮ ৮,৮০০ - ২১,৩১০
গ্রেড-১৯ ৮,৫০০ - ২০,৫৭০
গ্রেড-২০ ৮,২৫০ - ২০,০১০

বেতন স্কেল তুলনা

গেজেটেড অফিসারদের সুবিধা

গ্রেড ১-৯ এর কর্মকর্তারা গেজেটেড অফিসার হিসেবে বিবেচিত হন এবং নানাবিধ অতিরিক্ত সুবিধা পান

সরকারি চাকরিজীবীদের ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা

সরকারি চাকরিজীবীরা শুধু মূল বেতনই নন, পাশাপাশি নানাবিধ ভাতা ও সুবিধা পান:

বাড়ি ভাড়া ভাতা

ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য বাড়ি ভাড়া মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২৮ হাজার টাকা ও সর্বোচ্চ ৪০ হাজার টাকা। অন্যান্য এলাকার জন্য এই হার কমবেশি হয়।

চিকিৎসা ভাতা

মাসে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০ টাকা। অবসরভোগীদের জন্য এই ভাতা আরও বেশি।

শিক্ষা সহায়ক ভাতা

সন্তান প্রতি মাসে ১ হাজার টাকা, ২ সন্তানের জন্য ২ হাজার টাকা।

উৎসব ভাতা

প্রতি বছরে ২ মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ উৎসব ভাতা দেওয়া হয়।

অন্যান্য ভাতা

  • যাতায়াত ভাতা: মাসে ৩৬০ টাকা
  • টিফিন ভাতা: মাসে ৩০০ টাকা
  • ধোলাই ভাতা: মাসে ১৫০ টাকা (চতুর্থ শ্রেণির জন্য)
  • কার্যভার ভাতা: মাসে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৫০ টাকা
  • পাহাড়ি ও দুর্গম ভাতা: মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা

গেজেটেড অফিসার vs নন-ক্যাডার

সরকারি চাকরিতে গেজেটেড অফিসার এবং নন-ক্যাডার পদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে:

গেজেটেড অফিসার

  • গ্রেড ১-৯ এর মধ্যে পড়েন
  • রাষ্ট্রপতি দ্বারা নিয়োগপ্রাপ্ত
  • নীতিনির্ধারণী ভূমিকা রাখেন
  • সর্বোচ্চ গ্রেড পর্যন্ত প্রমোশনের সুযোগ

নন-ক্যাডার

  • গ্রেড ১০ এর নিচে সাধারণত
  • বিভাগীয় প্রধান দ্বারা নিয়োগ
  • সীমিত প্রমোশন সুযোগ
  • ব্লক পোস্টে সাধারণত নিয়োগ

সরকারি বেতন স্কেল সম্পর্কে প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য নতুন বেতন স্কেল কবে থেকে কার্যকর হবে? +

সরকার সম্প্রতি একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে যা ছয় মাসের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে। প্রতিবেদন গৃহীত হওয়ার পর নতুন বেতন স্কেল কার্যকর হবে। বর্তমানে ২০১৫ সালের বেতন স্কেল কার্যকর রয়েছে।

গেজেটেড অফিসার কারা? +

১ থেকে ৯ নম্বর গ্রেডে যিনি আছেন, তিনি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা বা গেজেটেড অফিসার বা ক্যাডার। এদের নিয়োগের সময় সরকারি গেজেট বা বিজ্ঞপ্তি বের হয়, স্বয়ং রাষ্ট্রপতি এদের নিয়োগ দিয়ে থাকেন।

সরকারি চাকরিজীবীরা কী কী ধরনের ঋণ সুবিধা পান? +

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য আবাসন ঋণের পরিমাণ গ্রেড অনুযায়ী ১২ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এছাড়া গৃহ নির্মাণ ঋণের সুবিধাও রয়েছে।

পিএসসি নিয়োগ এবং নন-ক্যাডার জবের মধ্যে পার্থক্য কী? +

পিএসসি কর্তৃক নিয়োগ করা ২৭ ধরনের চাকরিকে ক্যাডার এবং পিএসসি কর্তৃক নিয়োগ করা অন্যান্য সরকারি চাকরিকে নন-ক্যাডার জব বলা হয়। ক্যাডাররা প্রমোশন পেয়ে নীতিনির্ধারক পর্যায়ে যেতে পারেন, যা নন-ক্যাডাররা পারেন না।

© ২০২৫ প্রযুক্তি লাইন | সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত

এই তথ্যগুলো সর্বশেষ আপডেট করা হয়েছে: ২৪ জুলাই, ২০২৫

নতুন এলাকায় সেরা ওয়াইফাই নির্বাচন করবেন কিভাবে?

 

Wifi service providers

নতুন এলাকায় সেরা ওয়াইফাই নির্বাচন: এক্সপার্ট গাইড | Projuktiline

নতুন এলাকায় ওয়াইফাই লাইন নিবেন? দেখুন এক্সপার্টদের হিউম্যানাইজড গাইড!

আপনি হয়তো নতুন বাসায় উঠেছেন, কিংবা চাকরির বদলির কারণে অচেনা এলাকায় এসেছেন। এখন সবচেয়ে জরুরি বিষয় — বিশ্বস্ত ও দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ। কিন্তু নতুন জায়গায় কোথায়, কার লাইন ভালো — সেটি কীভাবে বুঝবেন? এই গাইডে জানবেন প্র্যাকটিক্যাল উপায়ে কীভাবে বেছে নেবেন সেরা ওয়াইফাই কানেকশন।

📌 টিপ #১: পাশের বাসায় নক করুন! কার লাইন চলছে জিজ্ঞাসা করুন। একই ভবনের মানুষ যা ব্যবহার করছে, তা সাধারণত বেশি স্টেবল হয়।
📌 টিপ #২: Facebook Group বা Messenger Group-এ প্রশ্ন করুন — “এই এলাকায় ভালো ইন্টারনেট কোনটা?” Real Feedback এখানে সবচেয়ে কার্যকর।

চমৎকার ৫টি ভিজ্যুয়াল ফ্যাক্টর দেখে বুঝুন — কোন লাইন আপনার জন্য

1️⃣ স্পিড টেস্ট করুন

প্রোভাইডার চাইলে ট্রায়াল দিন — তারপর speedtest.net এ স্পিড দেখুন।

  • ✅ Download: ২০+ Mbps
  • ✅ Upload: ৫+ Mbps
  • ✅ Ping: < 50 ms

2️⃣ FTP বা Cache Server আছে?

লোকাল FTP থাকলে আপনি আনলিমিটেড মুভি, গেমস ডাউনলোড করতে পারবেন ১০০+ Mbps গতিতে!

3️⃣ Evening Speed Test

বিকেল ৬টা–১০টার মধ্যে নেট বেশি ধীর হয়। তখনও যদি স্পিড থাকে — সেটাই ভালো প্রোভাইডার।

4️⃣ Real IP দরকার কি?

আপনি যদি গেমার, IP ক্যামেরা ইউজার হন — তাহলে জানতে হবে, তারা Real IP দেয় কিনা।

5️⃣ সাপোর্ট কত দ্রুত?

লাইনে সমস্যা হলে কত দ্রুত ঠিক করে — এটিই আসল রেটিং। Whatsapp বা ফোনে কেমন response দেয়?

হিউম্যান টাচড চেকলিস্ট (প্রিন্ট করে রাখুন!)

  • 📍 পাশের বাসার রিভিউ নিলাম কি?
  • 🚀 স্পিড টেস্ট করলাম তিন সময়ে? (সকাল, সন্ধ্যা, রাত)
  • 📁 FTP আছে কিনা জিজ্ঞাসা করলাম?
  • 🎮 Real IP দরকার হলে সেটা চাইলাম?
  • 📞 সমস্যা হলে কত সময় নেয় ঠিক করতে, সেটা জানলাম?
💡 এক্সট্রা টিপস: নতুন এলাকায় লোকাল প্রোভাইডাররা অনেক সময় Hidden Offer দেয়। সরাসরি অফিসে গেলে আরও কম দামে ভালো প্যাকেজ পেতে পারেন!

শেষ কথা

নতুন জায়গায় ভালো ইন্টারনেট বেছে নেওয়া মানে শুধু Mbps দেখা নয়। মানুষের মতামত, ট্রায়াল স্পিড টেস্ট, সাপোর্ট — সব মিলিয়ে বিচার করলেই আপনি পাবেন সত্যিকারের ভালো কানেকশন।

🧠 আপনার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল? নিচে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না!


✍️ লিখেছেন: প্রযুক্তি টিম

ফোনের ১টি সেটিং অন করে পান ভূমিকম্পের আগাম সতর্কতা! | How to enable Android Earthquake Alerts

ফোনের ১টি সেটিং অন করে পান ভূমিকম্পের আগাম সতর্কতা! | Android Earthquake Alerts ভূমিকম্পের আগাম সতর্কতা ফিচার

📱 ফোনের মাত্র ১টি সেটিং অন করলেই পাবেন ভূমিকম্পের আগাম সতর্কতা!

আমরা এমন এক সময়ে বাস করি যেখানে প্রযুক্তি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে জড়িয়ে আছে। কিন্তু আপনি কি জানেন, আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি শুধু যোগাযোগ বা বিনোদনের জন্যই নয়, এটি হতে পারে আপনার জীবন বাঁচানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম? বিশেষ করে ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়, কয়েক সেকেন্ডের একটি আগাম সতর্কবার্তা অনেক বড় পার্থক্য গড়ে দিতে পারে। গুগল তাদের অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে এমন একটি অসাধারণ ফিচার যুক্ত করেছে, যা আপনাকে ভূমিকম্পের আগাম সতর্কতা দিতে সক্ষম। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কীভাবে এই ফিচারটি চালু করবেন এবং এটি কীভাবে কাজ করে।

🔬 সতর্কতাটি কীভাবে কাজ করে? (সহজ ব্যাখ্যা)

P-Wave (দ্রুত কিন্তু দুর্বল)

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল থেকে প্রথমে যে মৃদু তরঙ্গটি আসে, তা হলো P-Wave। ফোন এই তরঙ্গটিই প্রথম শনাক্ত করে।

S-Wave (ধীর কিন্তু শক্তিশালী)

এরপরে আসে ধীরগতির কিন্তু অনেক বেশি ধ্বংসাত্মক S-Wave। দুটি তরঙ্গের মাঝের এই কয়েক সেকেন্ড সময়েই ফোন আপনাকে সতর্ক করে দেয়।

⚙️ যেভাবে ফিচারটি চালু করবেন (ধাপে ধাপে)

নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে আর্থকোয়েক অ্যালার্ট সিস্টেম (Earthquake Alerts System) চালু করতে পারেন।

Step 1: Open Settings

ধাপ ১: প্রথমে আপনার ফোনের মেন্যু থেকে Settings অপশনে যান।

Step 2: Go to Location

ধাপ ২: Settings মেন্যু থেকে নিচের দিকে স্ক্রল করে Location খুঁজে বের করুন এবং তাতে ট্যাপ করুন।

Step 3: Select Earthquake Alerts

ধাপ ৩: Location মেন্যুর ভেতরে "Location services" সেকশনে Earthquake alerts অপশনটিতে ট্যাপ করুন।

Step 4: Turn on the alert

ধাপ ৪: এবার সবার উপরে থাকা Earthquake alerts অপশনটির পাশে থাকা টগল বাটনটি অন করে দিন। এটি নীল হয়ে যাবে।

Step 5: See a Demo

ধাপ ৫: ফিচারটি চালু করার পর, এটি কেমন দেখাবে তা জানতে See a demo অপশনে ট্যাপ করে একটি ডেমো অ্যালার্ট দেখে নিতে পারেন।

🎉 অভিনন্দন! আপনার ফোনে ভূমিকম্পের আগাম সতর্কতা ব্যবস্থা চালু হয়ে গেছে।

🎥 ভিডিও টিউটোরিয়াল

যারা পড়ে বোঝার চেয়ে দেখে শিখতে বেশি ভালোবাসেন, তাদের জন্য পুরো প্রক্রিয়াটি নিচের ভিডিওতে দেখানো হলো।

⚠️ সতর্কতা পাওয়ার পর করণীয় কী? (Drop, Cover, Hold On)

সতর্কতা পাওয়ার সাথে সাথে আতঙ্কিত না হয়ে নিচের তিনটি কাজ করুন:

🏃

Drop (নিচু হন)

ভূমিকম্প শুরু হওয়া মাত্রই মেঝেতে বসে পড়ুন।

🪑

Cover (মাথা ঢাকুন)

কাছাকাছি কোনো শক্ত টেবিল বা ডেস্কের নিচে ঢুকে আপনার মাথা ও ঘাড় হাত দিয়ে ঢেকে রাখুন।

💪

Hold On (ধরে থাকুন)

কম্পন না থামা পর্যন্ত আপনার আশ্রয় নেওয়া বস্তুটি শক্ত করে ধরে থাকুন।

💡 কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও সীমাবদ্ধতা

  • সব দেশে নেই: এই ফিচারটি সব দেশে বা সব অঞ্চলে নাও থাকতে পারে। তবে আনন্দের বিষয় হলো, বাংলাদেশে এটি কার্যকর।
  • সব ভূমিকম্প নয়: ফিচারটি মূলত ৪.৫ বা তার বেশি মাত্রার ভূমিকম্পের জন্য সতর্কতা পাঠায়।
  • ইন্টারনেট প্রয়োজন: সতর্কতা পেতে আপনার ফোনের ডেটা বা ওয়াইফাই সংযোগ চালু থাকতে হবে।
  • লোকেশন সার্ভিস: ফোনের লোকেশন সার্ভিস অবশ্যই অন রাখতে হবে।

🎁 বোনাস টিপস

  • আপনার ফোনে কিছু জরুরি নম্বর (যেমন: ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স, নিকটাত্মীয়) স্পিড ডায়ালে সেভ করে রাখুন।
  • Google Maps থেকে আপনার এলাকার অফলাইন ম্যাপ ডাউনলোড করে রাখুন, যাতে ইন্টারনেট না থাকলেও রাস্তা খুঁজে বের করতে পারেন।

🔚 উপসংহার

প্রযুক্তিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে তা আমাদের জীবনকে আরও নিরাপদ করতে পারে। অ্যান্ড্রয়েডের এই ভূমিকম্প সতর্কতা ফিচারটি তারই একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। এটি চালু করতে মাত্র এক মিনিট সময় লাগলেও বিপদের মুহূর্তে এই এক মিনিটের কাজই আপনার ও আপনার প্রিয়জনের জীবন রক্ষা করতে পারে। তাই দেরি না করে আজই আপনার ফোনে ফিচারটি চালু করুন এবং এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যটি সবার সাথে শেয়ার করে অন্যকেও সতর্ক করুন।

🤔 সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)

হ্যাঁ, সতর্কতা পাঠানোর জন্য এবং আপনার অবস্থান ব্যবহার করে ভূমিকম্প শনাক্ত করার জন্য একটি সক্রিয় ইন্টারনেট (মোবাইল ডেটা বা ওয়াইফাই) সংযোগ প্রয়োজন।

বেশিরভাগ আধুনিক অ্যান্ড্রয়েড ফোনে (সাধারণত Android 5.0 বা তার নতুন ভার্সন) এই ফিচারটি ডিফল্টভাবে থাকে। তবে ফোনের ব্র্যান্ড এবং আঞ্চলিক প্রাপ্যতার উপর কিছুটা ভিন্নতা থাকতে পারে।

না, এটি অত্যন্ত অপ্টিমাইজড একটি ফিচার। এটি ফোনের লোকেশন সার্ভিসের একটি অংশ হিসেবে ব্যাকগ্রাউন্ডে খুবই কম শক্তি ব্যবহার করে, তাই ব্যাটারির উপর এর প্রভাব 거의 নেই বললেই চলে।

×